Wednesday, August 20, 2025

কেন এমন হয় ?


 
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গত ২৩ জুলাইয়ের 'ডেইলি পেশেন্ট স্টেটমেন্ট' এটা। ২৩ জুলাইয়ের জায়গায় আপনি অন্য যেকোনো বার বসান, যেকোনো মাসের যেকোনো তারিখ, সংখ্যাটা একই থাকবে। কিংবা, আরও কিছু বাড়বে।
দেখতেই পাচ্ছেন, এই হসপিটালে রোগী ভর্তি করার ক্যাপাসিটি ১২০০ জন। সেখানে ভর্তি হচ্ছে ২৮৪১ জন। মানে, ধারণক্ষমতার আড়াই গুণ। বহির্বিভাগে ১০ টাকা মূল্যের টিকেট কেটে ডাক্তার দেখিয়ে গেছেন সাড়ে পাঁচ হাজার মানুষ। সংখ্যাটা সকাল আটটা থেকে দুপুর দুইটার মধ্যে। ওই আলাপটুকু আজ তোলাই থাকুক।
তবুও এখানে প্রশ্ন বেশ কয়েকটা।
১. এই যে অতিরিক্ত ১৬০০ রোগী ভর্তি হচ্ছেন, তাদের থাকার বন্দোবস্ত কী?
২. অতিরিক্ত ১৬০০ রোগীর কথা মাথায় রেখে কি ওষুধ-পত্র সরবরাহ আসছে হসপিটালে?
৩. সরকার যখন ডাক্তার-নার্স-হসপিটাল স্টাফ নিয়োগ দিচ্ছে, তখন কি 'অতিরিক্ত ১৬০০ রোগী ভর্তি হবে', সেই ভাবনা থেকে প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দিচ্ছে? নাকি ১২০০ রোগী সামলানোর সামর্থ্য যেই ক'জন মানুষের, তাদের সামর্থ্যটা শুষে সেবা দিতে বাধ্য করা হচ্ছে।
এই উত্তরগুলো মনের মধ্যে সাজালেই আপনার উত্তর পেয়ে যাওয়ার কথা, সরকারি মেডিকেলের 'ডাক্তাররা কেন আপনাকে আপনার মনমতো টাইম দেয় না', 'কেন`` নার্সরা আপনাকে ওষুধ দেয় না'।
https://www.facebook.com/photo?fbid=2787348228122159&set=a.252072618316412
Hasnat Sunny
আপনার স্ট্যাটাস পড়তেছি স্কুলে বসে। স্কুলে ৭ জন টিচারের জায়গায় আছি ২ জন। এরমধ্যে একজন ব্যস্ত থাকেন বিভিন্ন অফিশিয়াল কাজে। একা কী মানসম্মত শিক্ষা দিবো?
শিক্ষা আর চিকিৎসা দুইটা সেক্টর জনবলের সংকটের কারনে ভয়াবহ অবস্থায় আছে। চিকিৎসা সেটরের অবস্থা বেশি খারাপ।

 

এ্যাম্বুলেন্স কথন ( বিডি ভার্সন )

গত বছর এক এ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভারের প্লাজমা এক্সচেঞ্জ করেছিলাম।

 প্রথমে তার কথাবার্তা পরিস্কার ছিলনা তাই বোঝাই যাচ্ছিল না আসলে কী বলতে চায়।

 একদিন পর যখন পরিষ্কার হল, তখন জানতে পারলাম—ঢাকা মেডিকেল কেন্দ্রিক সে এ্যাম্বুলেন্স চালায়। বয়স মাত্র ২২। মানে জীবনের আসল এক্সপেরিমেন্টাল ফেজে আছে।

 আত্মীয়স্বজনরা তার ডানপিটে স্বভাবের কারনে তাকে আরও পড়ালেখা না শিখিয়ে সোজা পাঠিয়ে দিয়েছে “লাইফ অ্যান্ড ডেথ ট্রান্সপোর্ট” সার্ভিসে! অভিজ্ঞতা? বছর খানেক আগে গাড়ি চালানো শিখেছে, আর কয়েক মাসের মধ্যে সরাসরি এ্যাম্বুলেন্স লাইনে।


collected post from FB on