Wednesday, November 15, 2017

ডাক্তার যখন কোন রোগীকে কোন পরীক্ষা (টেস্ট) দেয়....


.
*যখন দেয়:
-নিশ্চই কমিশন খাওয়ার জন্য দিতাছে।
.
যখন রেজাল্ট আসে:
.
*নেগেটিভ আসলে :
-শুধু শুধু টেস্ট গুলা দিছিল।
.
*পজেটিভ আসলে :
-রোগ ধরতে পারে না; তাই টেস্ট দিসিল।
.
*রেজাল্ট এর পর ঔষধ চেঞ্জ করে দিলে :
-নিশ্চই আগে ভুল চিকিৎসা দিসিল।
.
*রেজাল্টের পর ঔষধ চেঞ্জ না করলে :
-আগেই রোগ ধরতে পারসিল।তাও কমিশন খাওয়ার ধান্দায় টেস্ট গুলা দিল!
.
যদি টেস্ট না দিয়েই চিকিৎসা শুরু করে :


- ১ মিনিট দেইখাই সব বুইজ্ঝা ফেল্ল!কি জানি আবার ভুল চিকিৎসা দিল কিনা!একটা টেস্ট দিলে কি হইত!আমারে কি ফকির ভাবে নাকি? ইন্ডিয়া যামুগা!!


Being patient is tough...Being doctor is the toughest

Collected post

Thursday, November 9, 2017

ডাক্তার মা-দের আরো বড় লাল সালাম যারা সন্তানের দিকে চেয়ে পুরো কেরিয়ারকে জলান্জলি দিয়েছেন বা দিতে বাধ্য হয়েছেন।

একজন মেয়ের,বিশেষত একজন ডাক্তার মায়ের কেরিয়ার দাঁড় করানো যে কতটুকু “বেসম্ভব” কাজ,
নিজে বিয়ে না করলে আর নিজের বউ ডাক্তার না হলে আর নিজের একটা বাচ্চা জন্ম ও বড় হওয়া না হতে দেখলে হয়ত কখনই বুঝতামনা।

সেসব নারী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের সেলুট,যারা মা হবার পরেও অনেক কিছু বিসর্জন দিয়ে এই অসাধ্য সাধন করেছেন(যদিও বাচ্চাদের অবশ্যই অনেকটাই অপূরনীয় বন্চিত হতে হয়)।
তাইত,
সেসব ডাক্তার মা-দের আরো বড় লাল সালাম যারা সন্তানের দিকে চেয়ে পুরো কেরিয়ারকে জলান্জলি দিয়েছেন বা দিতে বাধ্য হয়েছেন।

খালিখালি মায়ের পায়ের নিচে আল্লাহ্ বেহেস্ত দেননাই!

বি:দ্র:
ইহা মেয়েদের তেলানোর মাধ্যমে হিরো হইবার জন্য কোন পোস্ট নহে,ইহা মায়েদের মূল্যায়নসূচক পোস্ট,নারীর অপরাপর ভূমিকা নিয়ে নয়।

আমি ঠিক করসি,আমার পোলা আমার সাথে যেমনতেমন,যদি তার মায়ের সাথে কোন বেয়াদবি করে,থাবড়ায়া সব দাঁত ফালায়া ডেন্টিস্টের কাসে নিয়া যামু

>> কালেক্টেড পোস্ট <<

ডাক্তার এবং সন্তানেরা

স্বামী স্ত্রী ২জনই clinical সাইড এ career করছেন।
 সকাল বেলা অফিস আবার বিকাল বেলা টুকটাক চেম্বার। বাসায় আসতে আসতে রাত ৯-১০টা।
 মোটামুটি ভালো post graduation career.

 কিন্তু আপনার সন্তানের কি অবস্থা?

 বৃদ্ধ দাদা দাদী, নানা নানী অথবা কাজের মানুষের কাছে তার শৈশব কৈশোর কাটছে। এদের কি একটি সুস্থ মনমানষিকতা নিয়ে বেড়ে ওঠা সম্ভব?
 আমরা যারা পড়াশোনা করে একটি পর্যায়ে এসেছি, এর পেছনে বাবা মা বিশেষত মায়ের অবদান সবথেকে বেশি। আদর ভালবাসা তো বটেই, তা ছাড়া আমাদের শৈশব কৈশোরের প্রতিটি ধাপে মা ই নিজ হাতে আমাদের গড়ে তুলেছেন।
বর্তমান যুগে সব ডাক্তার clinical career নিয়ে  serious. একটু ভেবে দেখুন, আপনার সন্তান একটি দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে প্রায় অর্ধেক সময় আপনাকে ছাড়া পার করছে, তার মনের ভেতর কি হচ্ছে? এভাবে একজন সন্তানকে সঠিক ভাবে মানুষ করা কিন্তু খুব কঠিন।
আমার মনে হয় বাবা মা অন্তত একজনকে Basic subject এ career করা উচিত, যাতে বিকেলে বা সন্ধ্যায় বাচ্চাদের সাথে থাকা যায়। আমার কথাটা অনেকের কাছেই গুরুত্বপূর্ণ মনে হবেনা এমনকি হয়তো প্ল্যাটফর্ম ও এই পোস্ট approve করবেনা।
কিন্তু মনে রাখবেন শুধু বাসায় ২ বেলা ফোন করে খোঁজ নেয়া মানেই দায়িত্ব পালন নয়। খুব কষ্ট লাগে যখন দেখি এই সন্তানরা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কিভাবে বাবা মার বাসায় ফেরার জন্য অপেক্ষা করে।

>> কালেক্টেড পোস্ট <<

দেশের চিকিৎসক ও চিকিৎসাব্যবস্থার উপর আস্থা রাখুন, নিজে সুস্থ থাকুন দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থাকেও দৃঢ় ভিত্তির উপর দাড় করাতে সহায়তা করুন।

বিএসএমএমইউতে (সাবেক পিজি হাসপাতাল) মাত্র ১,৬০,০০০ টাকা খরচে কিডনী প্রতিস্থাপন করা যায়,সর্বসাকুল্যে খরচ মাত্র ২,৫০,০০০ টাকা। সফলতার হার প্রায় ১০০%।

দাদাদের দেশে খরচ পরে প্রায় ১০ গুণ,১৫,০০,০০০-২০,০০,০০০ টাকা।অন্যান্য দেশে কিডনী প্রতিস্থাপন খরচ আরো বেশি।

দাদাদের এজেন্ট কিছু পত্রিকা কিছু দিন পর আবার পত্রিকায় হেডলাইন ছাপাবে বিএসএমএমইউতে ডাক্তার কিডনী অপারেশনের নামে মানুষের কিডনী বেচে দিচ্ছে। মানুষ ও বিশ্বাস করবে, তারপর আবার বন্ধ হয়ে যাবে কিডনী প্রতিস্থাপন। মানুষ আবার কিডনীর চিকিৎসার জন্য দাদাদের দেশে পাড়ি দিবে।

দাদাদের পেইড এজেন্টরা আমাদের দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিচ্ছে ধীরে ধীরে, আর আমাদের দেশের আমজনতা ও তা চোখ বুজে বিশ্বাস করে।

চিলে কান নিয়েছে শুনেই চিলের পিছে দৌড় শুরু করে, কানে হাত দিয়ে দেখেনা কান আছে কানের জায়গায়ই।
দেশের চিকিৎসক ও চিকিৎসাব্যবস্থার উপর আস্থা রাখুন, নিজে সুস্থ থাকুন দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থাকেও দৃঢ় ভিত্তির উপর দাড় করাতে সহায়তা করুন।

Courtesy: Dr. Sohel